আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কয়া গ্রামে জোর করে ঘর বাড়ি নির্মাণ
কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামের মন্ডল পাড়ায় ক্ষমতার জোরে, আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, এক দল ভূমি দখল দার জোর পূর্বক মোঃ মোকাদ্দেস হোসেন ও তার ভাইদের বসতি জমির উপর ঘরবাড়ি নির্মান করছে। মোঃ মোকাদ্দেস হোসেনের পিতা- মৃতঃ পিয়ার উদ্দিন শেখ( এস,এ, খতিয়ান ৭৪,এস,এ দাগ ২৫৪,আরএস খতিয়ান ৪৪৮,আর,এস দাগ ৩২২) -এ ১১ শতক জমি মোঃ মুনছুর আলির নিকট হতে ১৯৭৯ ক্রয় করে। বর্তমানে পৈতৃক সূত্রে মোঃ মোকাদ্দেস হোসেন ও তার ভায়েরা সেই জমি ভোগ দখল করে শান্তিতে বসবাস করে আসছিল।
হঠাৎ মোঃ আলম মন্ডলের নেতৃত্বে, তার ভাই মোঃ আজমত মন্ডল,মোঃ আসামদ্দি মন্ডল,মোঃ ইমন মন্ডল (পিতা-মোঃ আসামদ্দি মন্ডল,)মোঃ নয়ন মন্ডল, (পিতা- মোঃ আলম মন্ডল),মোছাঃ সুফিয়া খাতুন,মোছাঃ জেসমিন খাতুন সেই ১১ শতক জমির উপর জোর পূর্বক ঘরবাড়ি নির্মান করে ভূমি দখল করার চেষ্টা করে। প্রথমে ঘরবাড়ি নির্মানে বাধা দিলে,তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ক্ষমতার জোরে জোর করে বাড়ি ঘর নির্মান করার চেষ্টা করে।এরপর ভূক্তভূগি মোকাদ্দেস হোসেন ঘর বাড়ি নির্মানে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে চিফ জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রেড আদালতে মামলা দায়ের করেন।
আদালত মামলাটি পর্যাচোলনা করে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কুমারখালি থানার ওসি কে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়।কুমারখালী থানা পুলিশ আদালতের নির্দেশে মামলা নিষ্পন্ন না হওয়ান পর্যন্ত সকল বাড়ি ঘড় নির্মান বন্ধে এবং উভয়পক্ষে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যাবস্থা নেয়। বর্তমানে মামলটি আদালতে এখনো চলমান আছে।কিন্তু সেই ভূমি দখল দাররা হঠাৎ প্রসাশনের চোখ কে ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতার জোরে জোর পূবর্ক ঘরবাড়ি নির্মাণ করে চলেছে। ভূক্তভূগি মোকাদ্দেস হোসেনকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে তাকে সহ তার ভাইয়েদের নামে থানায় মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। হামলা করে তাদেরকে আহত এবং বসত বাড়ি ঘর ভেঙ্গে, গাছপালার কেটে ক্ষতি সাধন করেছে। এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয় নি।দেশি অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে প্রতিনিয়ত ভূমি দখল দাররা হুমকি দিয়ে আসছে, মামলা তুলে নেওয়ার জন্য।